আইএনবি নিউজ: রাজধানীর সবুজবাগ থানার পূর্ব মাদারটেকে হামিদা আক্তার(২২) নামে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ।
মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া ১১ টায় মৃতদেহ উদ্ধার করে সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক এসআই মো. লিটন মিয়া মুগদা জেনারেল হাসপাতাল থেকে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন, তিনি জানান বালিশ দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যার পর নিহতের স্বামী মুগদা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে স্ত্রীকে সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালে আনার পর স্বামি পলাতক রয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাবে।
মৃত হামিদার বড় বোনের স্বামী রানা চৌধুরী জানান, স্বামী পলাশ খানের সাথে সাত বছর পূর্বে সম্পর্কের মাধ্যমে বিবাহ হয় । এই পলাশের আগের একটি স্ত্রী রয়েছে। এই ঘরে হামিদার পাঁচ বছরের একটি মেয়ে সন্তান রয়েছে আরথি নামে রাতে মেয়ের সামনে বালিশ দিয়ে চাপা দিয়ে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে তার বন্ধু সুজিতসহ তারা হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং আমাদেরকে ফোন দিয়ে বলে তোমার বোন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।পরে আমরা মুগদা হাসপাতালে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই।
তবে তার মেয়ে বিবরণ অনুযায়ী তার বাবা পলাশ তার মাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করেছে।
মৃত হামিদা বরগুনা জেলার বেতাগী থানার সরিষামুড়ি গ্রামের পলাশ খানের স্ত্রী। বর্তমানে ১০/১পূর্ব মাদারটেক সবুজবাগ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার বাবার নাম তৈয়ব আলি।
আইএনবি/বিভূঁইয়া