আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিক্ষোভে রাস্তায় নেমে এসেছে হাজারো মার্কিন বিক্ষোভকারী। নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলস, লুইসভেলি, পোর্টল্যান্ড, শিকাগো ও সিয়াটলে ‘ব্ল্যাক লাইভস’ ম্যাটার । পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী এই বিক্ষোভকে ‘দাঙ্গা ও সহিংসতা’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ডেইলি মেইল
সিয়াটলে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ‘স্বনিয়ন্ত্রিত জোন’ ভাঙ্গতে পেপার স্প্রে নিক্ষেপ করে। বিক্ষোভকারীরা সিয়াটল পুলিশ বিভাগের অফিস ও ‘আটক কেন্দ্রে’ ভাঙচুর চালায় এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। অন্যান্য স্থানে বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে উদ্দেশ্য করে পাথর, বোতল, আগুনের গোলা নিক্ষেপ করে। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হয় ২১ পুলিশ, ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পোর্টল্যান্ডে বিক্ষোভকারীরা ট্রাম্পের ফেডারেল বাহিনীর সম্ভাব্য অবস্থানস্থল ম্যারিয়ট হোটেলর সামনে ‘কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রত্যাহার করো, রাজ্য ছেড়ে যাও’ স্লোগান দিতে থাকে। শুক্রবার ট্রাম্প এক ঘোষণায় পোর্টল্যান্ড, শিকাগো এবং সিয়াটলে নিরাপত্তা বাহিনী পাঠানোর ঘোষণা দেন।
কলারাডোর ডেনভারে বিক্ষোভকারীদের ওপর একটি গাড়ি উঠিয়ে দেয়া হয়। এক বিক্ষোভকারীকে গাড়িতে গুলি চালালে এক ব্যক্তি আহত হন। পুলিশ বলেছে, তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
এপি
টেক্সাসে গোলাগুলিতে এক বিক্ষোভকারী নিহত হন। এক ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, এক বন্দুকধারী মার্চ করা বিক্ষোভকারীদের ওপর এলোপাথাড়ি গুলি চালালে এই ঘটনা ঘটে।
কেনচুকির লুইসভ্যালিতে বর্ণবাদবিরোধী বিক্ষোভ ও পাল্টা বিক্ষোভে তিন জন বিক্ষোভকারী দুর্ঘটনাবশত গুলিতে আহত হন। পুলিশ অস্ত্রসজ্জিত দুই দল বিক্ষোভকারীকে আলাদা করার চেষ্টা করে। নেব্রাস্কার ওমাহাতে ৭৫জনকে আটক করা হয়েছে। শিকাগোতে রাস্তায় বেরিয়ে এসে স্লোগান দিচ্ছেন হাজারো বিক্ষোভকারী। নিউইয়র্কে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ বেঁধে যায়। লস অ্যাঞ্জেলসে কয়েকজন বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে পুলিশ। বিবিসি।
আইএনবি/বি.ভূঁইয়া