খুলনা প্রতিনিধি: খুলনার দুইটি উপজেলার সাত ইউনিয়নে রোববার (২৮ নভেম্বর) তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।নির্বাচনের ফলাফল বেসরকারিভাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত ফলাফলে কম ভোট পাওয়ায় এসব ইউনিয়নের ১১ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন।
খুলনার সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এম মাজহারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নির্বাচনের ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তেরখাদা উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের ৮ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারাচ্ছেন। মধুপুর ইউনিয়নের তিন প্রার্থীর মধ্যে একজন জামানত হারাচ্ছেন। তিনি হলেন- ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো. জিয়াউর রহমান (হাতপাখা)।
আজগড়া ইউনিয়নে ৫ প্রার্থীর মধ্যে দুইজন জামানত হারাচ্ছেন। তারা হলেন- মো. আক্তারুজ্জামান (মোটরসাইকেল) ও মো. আবুল হাসান (আনারস)।
সাচিয়াদাহ্ ইউনিয়নের ৫ প্রার্থীর মধ্যে দুইজন জামানত হারাচ্ছেন। তারা হলেন- স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল উদ্দিন লস্কার (আনারস) ও তাপস বিশ্বাস (ঢোল)।
ছাগলাদাহ ইউনিয়নে ৪ প্রার্থীর মধ্যে একজন জামানত হারাচ্ছেন। তিনি হলেন- মো. মনজুরুল আলম (মোটরসাইকেল)।
বারাসাত ইউনিয়নে দুইজন জামানত হারাচ্ছেন। তারা হলেন- ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো. ওমর ফারুক (হাত পাখা) ও এজিএম বাছিতুল হাবিব (মোটরসাইকেল)।
তবে তেরখাদা সদর ইউনিয়নে তিনজন প্রার্থীর কারও জামানত হারানোর সম্ভাবনা নেই।
এছাড়া রূপসা উপজেলার ঘাটভোগ ইউনিয়নে তিনজন জামানত হারাচ্ছেন। তারা হলেন- ইসলামী আন্দোলনের আ. হাফিজ শেখ (হাত পাখা), জাকের পার্টির সোহেল শেখ (গোলাপ ফুল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ মঞ্জুরুল আলম (ঘোড়া)।
আইএনবি/বিভূঁইয়া